রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৫ অপরাহ্ন
ধর্ম ডেস্ক:
হজরত ওয়াসিলা বিন আসকা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী কারিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো ভালো রীতি প্রবর্তন করে তার জন্য নির্দিষ্ট সওয়াব রয়েছে, যত দিন সেই রীতির ওপর আমল হতে থাকবে; তার জীবনকালে ও তার মৃত্যুর পরও; যতক্ষণ না তা বর্জিত হয়েছে। আর যে ব্যক্তি কোনো মন্দ রীতির প্রচলন করে তার জন্য রয়েছে নির্দিষ্ট পাপ, যতক্ষণ না সে রীতি (বা কর্ম) বর্জন করা হয়েছে। আবার যে ব্যক্তি প্রতিরক্ষা বাহিনীর কাজে থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে সে ব্যক্তি কিয়ামত দিবসে পুনরুত্থিত হওয়া পর্যন্ত তার ওই প্রতিরক্ষা বাহিনীর কাজের সওয়াব জারি থাকে। সহিহ তারগিব: ৬২
আল্লাহর ব্যাপারে সুধারণা পোষণ
কোনো মানুষ যখন আল্লাহতায়ালাকে গভীরভাবে ভালোবেসে নিজের জীবনকে আল্লাহর রঙে রঙিন করতে পারবে, তখন সব প্রকার বালামসিবতে সবর করা তার জন্য সহজ হয়ে যাবে। শত কষ্ট হাসিমুখে বরণ করে নিতে পারবে। ফলে তার মন থেকে অস্থিরতা ও হাহাকার দূরীভূত হয়ে যাবে। মন প্রশান্তিতে ভরে উঠবে। আল্লাহতায়ালা সম্পর্কে একজন বান্দার এমন ধারণা পোষণ করতে হবে যে, তিনি তার দূরাবস্থা থেকে নাজাত দিতে সক্ষম। হাদিসে এসেছে, নবী কারিম (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহতায়ালা ঘোষণা করেন, আমি সেরূপ, যেরূপ বান্দা আমার প্রতি ধারণা রাখে।’ সহিহ বোখারি: ৬৯০১
অভাবের কথা আল্লাহকে জানানো
হজরত আবদুল্লাহ বিন মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যার অভাব আছে, সে যদি তা মানুষের কাছে (পূরণের কথা) জানায়, তাহলে তার অভাব দূর হয় না। কিন্তু যার অভাব আছে, সে যদি তা আল্লাহর কাছে (পূরণের কথা) জানায়, তাহলে তিনি বিলম্বে অথবা অবিলম্বে তার অভাব দূর করে দেন।’ জামে তিরমিজি: ২৩২৬
ভয়েস/আআ